সিমেক ফাউন্ডেশনের অনেকগুলো জনকল্যাণমূলক কর্মসূচির মধ্যে অন্যতম একটি কর্মসূচি হলো সর্বসাধারণ মানুষের জ্ঞানকে আলোকিত করার জন্য পাঠাগার প্রতিষ্ঠা । আর এরই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় নগেন্দ্র চন্দ্র পাঠাগার ।
নগেন্দ্র চন্দ্র পাঠাগারে শিশু-কিশোর, তরুণ থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়স্ক সকল বয়সী মানুষের জন্য রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের এবং বিভিন্ন ভাষার বই ৷ জাতির সর্বাঙ্গীণ উন্নতি ও অগ্রগতি অর্জনের জন্য মানব সম্পদের উন্নতি বিধান অত্যন্ত জরুরি । একটি জাতির মেধা, মনন, ইতিহাস, এঁতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারণ ও লালনপালনকারী হিসেবে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বই পড়ার মাধ্যমে মানুষের পূর্ণাঙ্গ মানবীয় নীতিগুণ ও মানসিকতা বিকাশের জন্য পাঠাগার অপরিহার্য । এই লক্ষ্যে সিমেক ফাউন্ডেশন পাঠাগার প্রতিষ্ঠার মত উদ্যোগ নিয়ে সমাজে এক অনন্য দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছে। পাঠাগারের মাধ্যমে জ্ঞান বৃদ্ধি হয়। অন্ধকার ও কুসংস্কার থেকে মুক্ত করে আলোকিত সমাজ গড়ে তোলার পেছনে গ্রন্থাগারের ভূমিকা অনস্বীকার্য । আধুনিক তরুন সমাজ বই পড়ার মাধ্যমে বিভিন্ন সামাজিক শিক্ষায় দীক্ষীত হয়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্জন, জ্ঞান অন্বেষণ ও বিদ্যা লাভ, মনের খোরাক জোগানো কিংবা অবসরের অতুলনীয় সঙ্গী হিসেবে বই তথা পাঠাগার আমাদের প্রয়োজনের এক অপরিহার্য সামগ্রী । সিমেক ফাউন্ডেশনের অন্যতম কর্মসূচী নগেন্দ্র চন্দ্র পাঠাগার এর মাধ্যমে আগামী তরুণ সমাজ তার সুপ্ত জ্ঞানভান্ডারকে আরও বিকশিত করতে সক্ষম হবে।